নন-বাসমতি চাল রপ্তানিতে নতুন শর্ত আরোপ করেছে ভারত সরকার। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, এ ধরনের চাল রপ্তানি করতে হলে প্রথমে এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড প্রসেসড ফুড প্রোডাক্টস এক্সপোর্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (APEDA)-তে চুক্তি নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধনের পরেই রপ্তানি অনুমোদিত হবে।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক সরকারি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিদপ্তর (DGFT) এ তথ্য জানায়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “নন-বাসমতি চাল রপ্তানি নীতিতে অতিরিক্ত শর্ত যোগ করা হয়েছে। এখন থেকে কেবল APEDA-তে নিবন্ধিত চুক্তির মাধ্যমেই এই চাল রপ্তানি করা যাবে।”
ভারত বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ চাল রপ্তানিকারক দেশ। চলতি অর্থবছরের এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত সময়ে দেশটি ৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নিয়ে প্রায় ৪.৭ বিলিয়ন ডলারের চাল রপ্তানি করেছে।
বাংলাদেশ নন-বাসমতি চালের একটি প্রধান আমদানিকারক দেশ। ভারতের নতুন এই শর্ত বাংলাদেশের চাল আমদানির প্রক্রিয়ায় প্রভাব ফেলতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নিবন্ধন প্রক্রিয়া ও অতিরিক্ত শর্ত আরোপের কারণে চাল আমদানিতে সময় ও খরচ কিছুটা বাড়তে পারে।
সূত্র :যায়যায় দিন








