বিভিন্নভাবে নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়ার জন্য পায়তারা করছে,এখনো ঐক্যমত পরিসরে আলোচনা চলছে এবং উপদেষ্টা সবাই মিলে আলোচনা করেছে কিন্তু কেউ কেউ রাজপথে নামার হুংকার দিচ্ছে।
হুংকার দেওয়া কোনো সমস্যা না, গনতান্ত্রিক রাজনীেিত হংকার দিতেই পারেন কিন্তু আমরা জানি আমরা জনগণকে যদি গণতান্ত্রিক পক্ষে ঐক্যবদ্ধ করতে পারি,ফেব্রুয়ারীর নির্বাচনকে ঐকমত করতে পারি তাহলে কোনো হুংকারই আগামী জাতীয় নির্বাচনে বাধা গ্রস্থ করার ক্ষমতা কারও নাই। কারন মনে রাখতে হবে শেষ বিচারে জনগন সিদ্ধান্ত নিবে, কারা কার সাথে থাকবে, কার দিকে যাবে জনগন ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে চায়, জনগন দেশের মালিকানা চায়, জনগন তাদের অধিকার চায়,জনগন অন্যায় অত্যাচারের বিচার চায়,জনগণ লুণ্ঠন কৃত অর্থ ফেরত আনতে চায় এবং আমাদের উপর পাখির মতো গুলি করে যে সমস্ত ভাইদের নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে তাদের বিচার চায়।
কাজেই জনগন কোনো অবস্থাতেই নির্বাচনকে কলঙ্কিত করে, বিচার প্রক্রিয়াকে কলঙ্কিত করে, সে বিচার ব্যবস্থাকে কলঙ্কিত করে,সৌরাচারের পুর্নবাসন বাংলাদেশের জনগণ চায় না । কাজেই যারা বিভিন্নভাবে হুংকার দিচ্ছেন তারা প্রকারন তৈরি সৌরাচারকে পূর্ণবাসন করার রাস্তা প্রশস্ত করছেন। উপরোক্ত কথাগুলি বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা এজেড এম জাহিদ হোসেন।
মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় হিলি সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশন কার্যালয়ে বিএনপির কর্মিসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ৫ই আগস্ট আন্দোলন সংগ্রাম অথ্যাৎ ২৪ এর ৩৬ জুলাই যারা আমরা সৌরাচার বিতরনে ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকি জনগণের পাশে থাকি এবং এই অন্তবর্তীকালিন সরকারের হাতকে শক্তিশালী করি মধ্য ফেব্রুয়ারী নির্বাচনের মাধ্যমে জনগন সিদ্ধান্ত নেক তাদের দায়িত্ব তারা পরিচালনার জন্য কাকে দিবে তাহলে বাংলাদেশে যদি গনতন্ত্র থাকে তাহলে আপনার সংস্কার বাস্তবায়ন হবে।বিচার হবে, মৌলিক গনতন্ত্র থাকবে এবং আজকের মত সন্ত্রাস করার চেষ্টা করা হচ্ছে সেই দূরিভৃত হবে।সর্বপুরি সৌরাচারের বিচার বাংলার মাঠিতে হবে। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফেরদৌস রহমান,সহসভাপতি শাহিনুর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক রেজা আহমেদ বিপুল, পৌর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হকসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা।