অনলাইন ডেস্ক:
গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রা সমাবেশ ঘিরে দিনভর দফায় দফায় সংঘর্ষে ঘটনার পর বিকেলে এনসিপি নেতারা পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকে সাজোয়া যানে করে চলে যান। তারপর থেকে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
শহরে থমথমে পরিবেশ বিরাজ করতে থাকে। শহর ফাঁকা হয়ে যায়।
মানুষের চলাচল সীমিত হয়ে আসে। দোকানপাট দুপুর থেকে বন্ধ হয়ে যায়। সন্ধ্যার পর শহর নিরব হয়ে পড়ে। তখন থেকে মানুষের চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।
সীমিত আকারে রিকশা চলাচল করলেও ইজিবাইক বা কোনো যানবাহ চোখে পড়েনি। শহরের স্পর্শকাতর স্থানে ইট ভাঙ্গা, কাঠ, বাঁশ, টায়ার পুড়ানো ছাই দেখা গেছে। অনেক স্থানে সংঘর্ষে ব্যবহৃত সরঞ্জাম পড়ে ছিল। তবে রাতে শহরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী চোখে পড়েনি।
রাস্তাঘাট ছিল একেবারেই ফাঁকা।রাত সোয়া ৮টার দিকে এনসিপির সমবেশস্থল শহরের পৌর পার্কের পাশে এক দিনমজুরের সঙ্গে কথা হয়। অনেকটা আতঙ্ক নিয়ে তিনি বলেন, শহরের বেদ গ্রামে থাকি। আগে ঢাকায় চাকরি করতাম। করোনার সময় চাকরি চলে যায়।পরে গোপালগঞ্জে চলে আসি। এখন দিনমজুরের কাজ করি। কাজ করে বাড়ি যাচ্ছি। আজকের ঘটনার পর শহরে দিয়ে হাঁটতে ভয় লাগছে।এক রিকশাচালক বলেন, দিনে রাজমিস্ত্রির কাজ করি। সন্ধ্যার পর রিকশা চালাই। কিন্তু আজকে প্যাসেঞ্জার নেই। আয় রোজগার হচ্ছে না। তারপরও আতঙ্কের মধ্যে রাতে রিকশা চালায়পরে গোপালগঞ্জে চলে আসি। এখন দিনমজুরের কাজ করি। কাজ করে বাড়ি যাচ্ছি। আজকের ঘটনার পর শহরে দিয়ে হাঁটতে ভয় লাগছে।
এক রিকশাচালক বলেন, দিনে রাজমিস্ত্রির কাজ করি। সন্ধ্যার পর রিকশা চালাই। কিন্তু আজকে প্যাসেঞ্জার নেই। আয় রোজগার হচ্ছে না। তারপরও আতঙ্কের মধ্যে রাতে রিকশা চালাচ্ছি।
সুত্র:কালের কন্ঠ